এ নিয়ে দুটি সিরিজে জাতীয় দলের বাইরে আছেন। এর আগে ঘরের মাঠে আয়ারল্যান্ডের সাথে সিরিজেও দলে ছিলেন না বাংলাদেশ দলের অন্যতম নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এবার চেমসফোর্ডে আইরিশদের সাথেও ওয়ানডে দলের বাইরে অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডার।
বিশ্বকাপের আগে আর সর্বোচ্চ দুটি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সেই দুই সিরিজে কি দলে থাকবেন অনেক বার বাংলাদেশকে জেতানর নায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ? নাকি তরুণ সম্ভাবনাময় আফিফ হোসেন ধ্রুব, অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত আর নুরুল হাসান সোহানের কেউ বিবেচনায় আসবেন? তা নিয়ে রাজ্যের কথাবার্তা, আলোচনা-পর্যালোচনা।
অভিজ্ঞ এই টাইগার অলরাউন্ডার রিয়াদকে কি বিশ্বকাপে বিবেচনায় আনা হবে? তা নিয়ে কথাবার্তা একটু বেশি। যদিও স্বর্ণ সময় পিছনে ফেলে এসেছেন, তারপরও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে একদম হেলাফেলার সুযোগ নেই।
আইসিসি ইভেন্টে তার রয়েছে তিন তিনটি শতরান। যার দুটি ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে। আর অন্যটি ২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। এবার বিশ্বকাপ দলে রিয়াদকে নেয়ার সময় আগের পারফরমেন্স বিবেচনায় আনা হবে কিনা, সেটাই দেখার।
তবে বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপনের কথা শুনে মনে হচ্ছে রিয়াদ বিবেচনায় থাকবেন। পাপন বলেন, ‘আমার ধারণা মাহমুদউল্লাহ থাকবে বিশ্বকাপে।’
কিন্তু রিয়াদ তো শেষ দুই সিরিজে দলেই নেই। তাকে কি সত্যই বিশ্বকাপে বিবেচনায় আনা হবে? এ প্রশ্নর জবাবটা একটু ঘুরিয়ে দিয়েছেন বিসিবি বিগ বস। তার ব্যাখ্যা, ‘হৃদয়-শান্তকে বিশ্রাম দিয়ে কিছুদিন কাউকে খেলানো যাবে, এটা যতটা সহজ। কিন্তু রিয়াদকে স্কোয়াডে রেখে খেলাচ্ছে না (এটা ততটা সহজ নয়)। এটা সবাই চিন্তা করেছে, কেমন হবে ব্যাপারটা, যদি না খেলায় কোনো একটা ম্যাচে (প্রশ্ন উঠতে পারে)। এ জিনিসগুলোই চিন্তা করে তাকে (রিয়াদকে) স্কোয়াড থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে)।’