বাংলাদেশের দ্বিতীয় ও সব মিলিয়ে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ ওভারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে উইকেটের সেঞ্চুরি করলেন ২৭ বছর বয়সী পেসার।

গত বছরের জুলাইয়ে নব্বইয়ের ঘরে পা রাখেন মুস্তাফিজুর রহমান। সেখান থেকে তিন অঙ্কে ঢোকার পথটা যেন শেষই হচ্ছিল না বাঁহাতি পেসারের। মাঝে কেটে গেছে প্রায় ৮ মাস, খেলেছেন ১২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। অবশেষে পেলেন কাঙ্ক্ষিত মাইলফলকের স্বাদ।

শের-ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দাভিদ মালানকে কট বিহাইন্ড করে এই সংস্করণে নিজের শততম উইকেট নিলেন মুস্তাফিজ।

Suggested Post :  আইসিসি থেকে বড় সুখবর পেলেন ইতিহাস গড়া সাকিব

সাকিব আল হাসানের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় ও সব মিলিয়ে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ ওভারের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে উইকেটের সেঞ্চুরি করলেন ২৭ বছর বয়সী পেসার।

২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক অভিষেকের ৮ বছরের মাথায় ৮১ ম্যাচ খেলে এই ক্লাবে নাম লেখালেন মুস্তাফিজ। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়েছেন ৩ বার, ৫ উইকেট ১ বার। ২০১৬ বিশ্বকাপে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ২২ রানে ৫ উইকেট সেরা বোলিং।

Suggested Post :  অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি দিয়েই কপাল খুলতে যাচ্ছে আশরাফুলের

এই সংস্করণের একশ উইকেট পেতে মুস্তাফিজের চেয়ে বেশি ম্যাচ খেলতে হয়েছে সাকিব ও টিম সাউদিকে। দুজনই খেলেন ৮৪টি করে ম্যাচ। সবচেয়ে কম ৫৩ ম্যাচে ১০০ উইকেট নেন রশিদ খান। এছাড়া লাসিথ মালিঙ্গা ৭৬ ও ইশ সোধির লাগে ৭৮টি ম্যাচ।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৩৪ উইকেট নিয়েছেন সাউদি। চলতি ম্যাচের আগে সাকিবের শিকার ১৩০ উইকেট। এই তালিকার পরের তিন জন রশিদ (১২৬), সোধি (১১৪) ও মালিঙ্গা (১০৭)।