লিওনেল মেসি ও নেইমার দলে থাকার পরও পরাজয় এড়াতে পারল না পিএসজি। মার্সেইয়ের কাছে হেরে কুপ দ্য ফ্রান্সের শেষ ১৬ থেকে বিদায় নেয় ফরাসি ক্লাবটি।

এদিন ম্যাচের ঘরের মাঠে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে মার্সেই। তবে চতুর্থ মিনিটে প্রথম সুযোগ পায় পিএসজি। নেইমারের বাড়ানো বলে নুনো মেন্ডেসের শট কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন মার্সেই গোলরক্ষক পাও লোপেস।

৩১তম মিনিটে এগিয়ে যায় মার্সেই। মার্সেই ফরোয়ার্ড চেঙ্গিস আন্দারকে সার্জিও রামোস ফাউল করায় পেনাল্টি লাভ করে মার্সেই। স্পটকিক থেকে গোল করতে ভুল করেননি অ্যালেক্সিস সানচেজ।

Suggested Post :  একনজরে দেখেনিন বিশ্বকাপে ১৬ দলের সেরা তারকা

প্রথমার্ধে এক মিনিট যোগ করা সময়ের শেষ মুহূর্তে সমতা ফেরায় পিএসজি। নেইমারের চমৎকার কর্নারে লাফিয়ে দারুণভাবে হেডে জাল খুঁজে নেন রামোস। ১-১ গোলের সমতায় শেষ হয় প্রথমার্ধ।

দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭তম মিনিটে ফের এগিয়ে যায় মার্সেই। নিজেদের অর্ধে থ্রো-ইনে ডি-বক্সের কাছে বল হারিয়ে বিপদ ডেকে আনে পিএসজি। সানচেসের শট জটলার মধ্যে একজন ফিরিয়ে দেন। ফিরতি বলে ডি-বক্সের বাইরে থেকে বুলেট গতির শটে ঠিকানা খুঁজে নেন মালিনোভস্কি।

Suggested Post :  মালয়েশিয়াকে ৬ গোল দেওয়ার রহস্য জানালেন বাংলাদেশ কোচ

এর পর ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠেও পিএসজি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি মেসি-নেইমাররা। ফলে জয় নিয়েই ফরাসি কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে যায় মার্সেই।