প্রথম চাপের মধ্য থেকে রংপুর রাইডার্সকে টেনে তুললেন শোয়েব মালিক, খেললেন ৪৫ বলে ৭৫ রানের অপরাজিত ইনিংস। এরপর হারিস রউফ তুললেন গতির ঝড়, মাত্র ১৭ রানেই নিলেন ৩ উইকেট। দুই পাকিস্তানির দারুণ পারফরম্যান্সে টানা দুই হারের পর ৫৫ রানের বড় জয় পেল রংপুর রাইডার্স। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৯ রান তুলেছিল রংপুর। অধিনায়ক শুভাগত হোম ঝোড়ো ফিফটি করলেও সেটি যথেষ্ট হয়নি চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের। ১৬.৩ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৪ রান তুলেই থেমেছে তারা, অসুস্থতার কারণে ব্যাটিং করতে পারেননি আফিফ। এ নিয়ে টানা তিন ম্যাচ হারল চট্টগ্রাম।

Suggested Post :  আবারও মাশরাফি ভাইয়ের সাথে একসাথে বোলিং করব, অনেক খুশি লাগছে : রুবেল হোসেন

৫ ওভারে ২ উইকেট হারানো রংপুর পাওয়ার প্লেতে তোলে ৩৬ রান, যারা টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল। মাঝে একবার এডিআরএস নিয়ে বেঁচে যাওয়া নাঈম শেষ পর্যন্ত ফেরেন ২৯ বলে ৩৪ রান করে, দলীয় ৪৭ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় রংপুর। শোয়েব মালিক ও আজমতউল্লাহ ওমরজাইকে প্রথমে পুনর্গঠনের কাজই করতে হয়, ১২ ওভার শেষেও ৩ উইকেটে ৭৩ রান ছিল তাদের।

Suggested Post :  ব্রেকিং নিউজঃ আবারো মাঠ কাপাতে আসছে মাশরাফি, দেখেনিন কোন দলের হয়ে খেলবেন

৪৫ বলে ৭৫ করেছেন শোয়েব মালিক

৪৫ বলে ৭৫ করেছেন শোয়েব মালিক
ছবি: শামসুল হক

১৩তম ওভারে মেহেদী হাসান রানার কাছ থেকে ১৪ রান তোলেন ওমরজাই ও শোয়েব, পরের ওভারের ঝড় অবশ্য ছাপিয়ে যায় সেটিকেও। বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামকে সামনে পেয়ে তিনটি ছক্কা মারেন শোয়েব, সব কটিই ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে। এর মধ্যে শেষ ছক্কাটি দিয়ে ২৯ বলেই ফিফটি পূর্ণ হয় শোয়েবের। শেষ বলে আসে চার, তাইজুলের ওই ওভারে ওঠে ২৫ রান।