যেকোনো কন্ডিশনেই স্বাগতিকরা একটু বাড়তি সুবিধা পেয়ে থাকে। কারণ চেনা কন্ডিশন আর উইকেট ব্যাটার-বোলারদের জন্য খেলাটা আরও সহজ করে দেয়। গত কয়েক মৌসুম ধরে ঘরের মাঠের এই সুবিধা দুই হাত ভরে কাজে লাগিয়েছে ভারত। যার ফলে বেশ কয়েকটি দ্বিপাক্ষিক সিরিজে টানা জয় পেয়েছে রোহিত শর্মার দল। তাদের এমন ধারবাহিকতা বাংলাদেশ-পাকিস্তানেরমতো উপমহাদেশের দলগুলোর জন্য শিক্ষণীয় বলে মনে করেন রমিজ রাজা।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজেও দাপটি দেখেচ্ছে ভারত। উত্তেজনায় ভরা প্রথম ওয়ানডেতে তারা জিতেছিল ১২ রানে। আর গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে নিউ জিল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে রোহিত শর্মার দল।

Suggested Post :  ব্রেকিং নিউজঃ ডেল স্টেইন সাকিবকে বসিয়ে ফাস্ট বোলার ফার্গুসনকে খেলাবে কলকাতা নাইট রাইডার্সে

এর আগে দেশের মাঠে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করেছিল ভারত। সব মিলিয়ে নিজ দেশে টানা রেকর্ড ৭টি দ্বিপাক্ষিক ওয়ানডে সিরিজ জিতল তারা। ২০০৯-১১ ও ২০১৬-১৮ সালে ৬টি সিরিজ জিতেছিল দলটি।

ভারতের এমন ধারবাহিকতায় মুগ্ধ রমিজ। পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার এবং পিসিবি প্রধান বলেন, ‘ভারতকে তাদের মাটিতে হারানো খুবই কঠিন। পাকিস্তানসহ উপমহাদেশের অন্য দলগুলোর জন্য এটা একটি শিক্ষার দিক।’

Suggested Post :  আফগানদের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতে লজ্জাজনক হারের জন্য যে কারণকে দুষলেন তামিম

‘কারণ পাকিস্তানের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে, কিন্তু ফলাফল বা সিরিজ জয়ের ক্ষেত্রে ঘরের মাঠের পারফরম্যান্স ভারত দলের মতো ধারাবাহিক নয়। বিশ্বকাপের বছরে এটি ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।’-তিনি আরও যোগ করেন।

টেস্টেও নিজ আঙিনায় ধারাবাহিকভাবে সফল ভারত। জিতেছে টানা পাঁচটি সিরিজ। আর টি-টোয়েন্টিতে তো টানা ১২ সিরিজে অপরাজিত তারা।