কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের নাঈম, মোসাদ্দেক ও হাসান আলিদের বেধড়ক পিটিয়েছেন সাকিব আল হাসান। তাতে ফরচুন বরিশাল পেয়েছে বড় সংগ্রহ। নির্ধারিত ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান করেছে তারা।

সাকিব ৪৫ বলে ৮১ রান করে অপরাজিত ছিলেন। তার ইনিংসে ছিল ৮টি চার ও ৪টি ছয়ের মার। কুমিল্লার হয়ে ৪টি উইকেট পেয়েছেন তানভির ইসলাম।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শনিবার (১৪ জানুয়ারি) টস হেরে ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ ওভারে প্রথম উইকেট হারায় বরিশাল। তানভির ইসলামকে খেলতে গিয়ে লিটন দাসকে ক্যাচ তুলে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৯ বলে মিরাজ করেন মাত্র ৬ রান। ওয়ানডাউনে নামা চতুরঙ্গ ডি সিলভা ছোটখাট একটা ঝড় তুলে বিদায় নেন নাঈম হাসানের ওভারে। লঙ্কান ব্যাটার ১২ বলে করেন ২১ রান। ততক্ষণে পাওয়ার-প্লে শেষে অর্ধশত রান করে ফেলে বরিশাল।

Suggested Post :  গোপন রহস্য ফাঁস:মিরাজের মতোই নেতৃত্ব হারিয়েছিলেন মাশরাফি, পরে ধরা পড়ে আশরাফুলের ফিক্সিং

ওয়ানডে মেজাজে খেলে এনামুল করেন ২০ রান। তাকে প্যাভিলিয়নে পাঠান খুশদিল শাহ। এরপর ইব্রাহিম জাদরানের সঙ্গে ৫০ রানের জুটি গড়েন সাকিব আল হাসান। ২০ বলে ২৭ রান করে জাদরান তানভির ইসলামের বলে আউট হন। জাদরান চলে যাওয়ার পর সাকিব অর্ধশতক পূর্ণ করেন। হাফসেঞ্চুরি করতে তার লাগে ৩১ বল।

অর্ধশতক পূর্ণ করার পর ঝড়ো ব্যাটিং শুরু করেন সাকিব। হাসান আলি-মোসাদ্দেক হোসেনদের বেধড়ক পেটাতে থাকেন তিনি। এরমধ্যে বিদায় নেন ইফতিখার আহমেদ। ৮ বলে ৫ রান করে তানভিরের শিকার হন তিনি। মাহমুদউল্লাহ ক্রিজে এসে এক বলও টিকতে পারেননি। ইফতিখারকে শিকারের পরের বলেই তাকে উঠিয়ে নেন তানভির।

Suggested Post :  ব্রেকিং নিউজঃ বিপিএলে বাংলাদেশী প্লেয়ারদের কপাল পুরলো

তানভিরের সামনে এরপর হ্যাটট্রিকের সুযোগ আসে। কিন্তু ওভারের চতুর্থ বলটি আফগানিস্তানের করিম জানাতকে কোনো বিপদেই ফেলতে পারেনি।