অনেক মিলের ম্যাচে জয়ের মিলটা চান বাবর রিজওয়ানরা

২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটা নিয়ে পাকিস্তানিদের যতটা আগ্রহ ছিল, এবারের শুরুতে ততটা আগ্রহ অর্জন করতে পারেননি বাবর আজমের দল। এশিয়া কাপ, ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের সাথে সিরিজ ইত্যাদির বাজে অভিজ্ঞতায় নিজেদের দল নিয়ে বাজি ধরতে রাজি ছিলেন না পাকিস্তানিরাই। কিন্তু সব বাধা পেরিয়ে সেই দলই এখন ফাইনালে, ট্রফি ছোঁয়ার স্বপ্নে বিভোর।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

বিশ্বকাপের মঞ্চে পাকিস্তানের সুখস্মৃতির জন্ম হয়েছিল ১৯৯২ সালে। ইমরান খানের দলের হাতে ওঠেছিল শিরোপা। কাকতালীয়ভাবে ওই বিশ্বকাপের সাথে, ওই বিশ্বকাপের ফাইনালের সাথে অনেক মিল খুঁজে পাচ্ছেন পাকিস্তানিরা। তবে সব মিল ছাড়িয়ে তারা চান জয়ের মিলটাই। শিরোপা দেখতে চান তারা বাবরের হাতে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

১৯৯২ সালে এক দিনের বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তান মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ডের। ২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালেও মুখোমুখি সেই দুই দলই। ওই টুর্নামেন্টের আয়োজক ছিল অস্ট্রেলিয়া। এবারের বিশ্বকাপের আয়োজক সে অস্ট্রেলিয়াই। শুধু তা-ই নয়, সেবারের মতো এবারের ফাইনালও হবে মেলবোর্নের মাঠে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে পাকিস্তানের শুরুটা হয়েছিল একেবারে নাজুক অবস্থায়। এবারও যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তাতে পাকিস্তানের ফাইনালে যাবে, কেউ আশা করেনি। সেবারও ভারতের কাছে পাকিস্তান হেরেছিল, এবারও হেরেছে ভারতের কাছে। ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেয়েছিল পাকিস্তান। এবারও কিউইদের ৭ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে পা রেখেছে পাকিস্তান।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

অন্যদিকে ইংল্যান্ড সেবার একটি দলের কাছেই হেরেছিল, সহযোগী দেশ জিম্বাবুয়ের কাছে। এবারও তারা হেরেছে একটি মাত্র দলের কাছে, আয়ারল্যান্ডের কাছে। আবার ১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়া ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হয়েও প্রথম পর্ব থেকেই বিদায় নেয়, এবারও অস্ট্রেলিয়ার ভাগ্যে তাই ঘটেছে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

এত মিলের পর চূড়ান্ত মিলটাও যেন থাকে, সেই কামনাই করছেন এখন বাবর আজমসহ পুরো দেশবাসী। পুরো বিষয়কে স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো বলে স্বীকার করে অধিনায়ক বাবর আজম বলেন, আমরা ভালো শুরু করতে পারিনি কিন্তু আমরা দারুণ গতি নিয়ে ফিরে এসেছি। আগের তিন-চারটি ম্যাচে আমরা ব্যক্তিগত ও দলগত উভয় পর্যায়েই খুব ভালো খেলেছি। আমরা এর জন্য সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করেছি। ফাইনালে ওঠা তাই স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে। এবার আমরা ট্রফি জেতার চেষ্টা করব কারণ এই দলটিকে নেতৃত্ব দেওয়া আমার জন্য সম্মানের বিষয়, বিশেষ করে এই মাঠে।