২০১৪ কথা স্মরণ করে বোমা ফাটালেন মেসি

দেখতে দেখতে কেটে গেছে তিন যুগ। এই ৩৬ বছরে কত কালো চুলে সাদা রঙ ধরেছে। কত শক্তপোক্ত চেহারায় ভাঁজ পড়েছে। কতজন হারিয়ে গেছেন কল্পনারও বাহিরে। কিন্তু ফুটবল বিশ্বকাপের মঞ্চে আর শিরোপা জেতা হয়নি আর্জেন্টিনার।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

এই লম্বা সময়ের মধ্যে বিশ্বকাপের মঞ্চে আর্জেন্টিনার সেরা সাফল্য ছিল ২০১৪ সালে রানার্স আপ হওয়া। সেটিও খেলার মাত্র ৬ মিনিট বাকি থাকতে জার্মানির মেসি খ্যাত মারিও গোটজের গোল হজম করে। তবে ফাইনালের সেই হার ছাড়া ২০১৪ বিশ্বকাপের মঞ্চে আর্জেন্টিনা খেলেছিল দুর্দান্ত।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

২০১৪ সালে ফাইনাল খেলা আর্জেন্টিনার সেই দলের সঙ্গে বর্তমান দলের মিল খুঁজে পান আকাশী-নীল জার্সিধারীদের অধিনায়ক লিওনেল মেসি। বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি আর মাত্র ৮ দিন। তার আগে সংবাদমাধ্যম ওলেতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আসন্ন কাতার বিশ্বকাপে নিজের দল নিয়ে মুখ খুলেছেন মেসি।

যেখানে তিনি নিজের বিশ্বকাপ স্মৃতি রোমন্থন করার পাশাপাশি বর্তমান আর্জেন্টিনা দল নিয়েও কিছুটা ধারণা দিয়েছেন। মেসির ভাষ্যে,

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

‘প্রথম বিশ্বকাপে (২০০৬) আমি তরুণ ছিলাম। একটা নিষ্পাপ ভাব ছিল। আবার খেলার জন্য অপেক্ষা করতে হওয়ায় ক্ষুব্ধও ছিলাম। এরপর ২০১৪ বিশ্বকাপে আমরা খুবই ভালো খেলেছি। যা অবিস্মরণীয় এক অভিজ্ঞতা। একটা বিষয় সাফল্যের অন্যতম কারণ ছিল, এখন যা খুবই পরিষ্কর তা হলো, আমরা শক্তিশালী ছিলাম এবং দল হিসেবে খেলেছিলাম। যা আপনাকে শেষ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গোল করতে সহায়তা করবে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

এবারের এই দল এবং দলটির একসঙ্গে থাকার, খেলার প্রক্রিয়ার মধ্যে ২০১৪ বিশ্বকাপের ওই দলের মধ্যে আমি অনেক মিল খুঁজে পাচ্ছি। ওই দলের একদম সদৃশ মনে হচ্ছে।

প্রথম ম্যাচ ভালোভাবে শুরু করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা মৌলিক জিনিস বলতে পারেন। কারণ পরবর্তী টুর্নামেন্ট কেমন যাবে তার মাত্রা ঠিক করে দেয় প্রথম ম্যাচ।’