টে’টা একটি দীর্ঘ বর্শার মত যন্ত্র যা মাছ শি’কার করায় ব্যবহৃত হয় এবং অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী শিকার করায় যেমন তিমি শি’কার কিংবা অন্যান্য বৃহৎ সামুদ্রিক স্ত’ন্যপায়ী শিকারে টেটা ব্যবহৃত হয়।





লক্ষ প্রাণীর উপর টে’টা নিক্ষেপ করে শিকার করা হয়। দুরের লক্ষ প্রাণী শিকারের সময় এর সাথে যুক্ত দড়ি মাছ ধরতে সাহায্য করে। টেটা অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে দুই চিমনীর টেটা তিমিশিকারের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই ধরনের টেটা অধিক চাপে তিমির চর্বি ভেদ করে চলে যায়।





পরে এই সমস্যা এক চিমনীর টেটা দ্বারা দূর করা হয়েছে। দুই চিমনীর এক চিমনী সরিয়ে দেওয়ার ফলে এর মাথা আরও সরু হয় যা একে আগের থেকে আরও গভীরে প্রবেশ করতে ও আঁকরে রাখতে সাহায্য করে।





উত্তর মেরুর আশেপাশের আদিবাসী মানুষজন টোগল করা টেটা ব্যবহার করত। উনিশ শতকের দিকে এক চিমনীর টেটা পরিচিতি লাভ করে। উনিশ শতকের মাঝামাঝি দিকে লুইস টেম্পেল কর্তৃক লোহার তৈরি টোগল করা টেটা নিরুপন করা হয়েছিল।
পুরাতন প্রস্তরযুগের টেটার প্রচলন জাপানে অনেক বেড়ে যায়, বিশেষকরে সলিউট্রিয়ান ও মাগদালেনিয়ান সময়ে টেটার ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। দক্ষিণ ফ্রান্সের কস্কার গুহা যা ১৬,০০০ বছরের পুরাতন গুহা শিল্পের সাথে অঙ্কন শিল্পেরও চিহ্ন বহন করে সেখানে টেটার অঙ্কন শিল্প লক্ষ করা যায়।
সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন।