ঘোড়া(এর এখনও বিদ্যমান উপজাতির দুটির মধ্যে অন্যতম।এটি শ্রেণীকরণ সূত্র পরিবারের অন্তর্গত একটি অদ্ভুতদর্শন বক্রপদ খুড়ওয়ালা স্তন্যপায়ী প্রাণী। ঘোড়া বিগত ৪৫ থেকে ৫৫ লক্ষ বছর ধরে ছোট বহু বক্রপদ জীব থেকে অভিব্যক্ত বর্তমানের বৃহৎ একক বক্রপদ প্রাণী।
৪০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ মানুষ,ঘোড়াকে ঘরে পোষা শুরু করে,এবং তাদের পোষ মানান ৩০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বহুলভাবে শুরু হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। ঘোড়ার উপজাতির মধ্যে ক্যাবালাসকে পোষ মানান হয়,যদিও এদের কিছু পোষ্য দল বুনো ঘোড়ার মত খোলা জায়গায় বা জঙ্গলে বাস করে। ঘোড়া বা ঘোটক দ্রুতগামী চতুষ্পদ জন্তু যার পিঠে চড়া যায়। দ্রুতগামী বলে এর নাম তুরগ, তুরঙ্গম।
ঘোড়া প্রজাতির সাধারণভাবে মেজাজের উপর ভিত্তি করে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়:গতি এবং সহনশীলতা দিয়ে সজীব “উষ্ণ রক্ত”;”ঠান্ডা রক্ত”,যেমন ড্রাফট ঘোড়ারা ও কিছু হিসেবে টাট্টুগুলি,যারা একটু ধীর গতির, কিন্তু ভারী কাজের জন্য উপযুক্ত;এবং “মাঝারি মেজাজ”,যা প্রায়শই প্রথম দুটি প্রকারের মিশ্রণ, সঙ্কর ঘোড়া।
ঘোড়া ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন৷ তবে ঘোড়া মানুষকে কতটা ভালোবাসে সেটা নিয়ে আলোচনার সুযোগ থাকতে পারে৷ কখনো কখনো এমন খবরও পাওয়া যায় যে, ঘোড়া পিঠ থেকে ফেলে দিয়েছে মালিককে৷ কিংবা পোষ মানতে চাচ্ছে না কিছুতেই৷
যাই হোক, এই ভিডিওটি অবশ্য দিচ্ছে সম্পূর্ণ ভিন্নবার্তা৷ এখানে ঘোড়াকে দেখা যাচ্ছে মোটামুটি এক নারীর প্রতি ভালোবাসায় কাতর৷ দু’জনের মধ্যকার সম্পর্কের গভীরতা বোঝা যায় যখন মেয়েটি ঘোড়াটির কাছ থেকে সরতে চাচ্ছিল তখন৷
এক দৃষ্টিতে ঘোড়াটি চেয়ে থাকে মেয়েটির দিকে৷ যদিও মেয়েটি বারবার আস্বস্ত করছিল, সে কোথাও যাচ্ছে না – কিন্তু ঘোড়ার যেন তা বিশ্বাস হচ্ছিল না৷ এক পর্যায়ে মেয়েটার আদরে স্বস্তি ফেরে সেটির মধ্যে৷
ইউটিউবে ভিডিওটি প্রকাশ হয়েছে সেই ২০০৭ সালে৷ তবে আলোচনায় আসে সম্প্রতি৷ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অনেকেই ভিডিওটি শেয়ার করেছেন, করছেন৷