e29c498692f7d15daec6512d89cd4073bf347c54ef80fbda

লিটন দাসকে ছাড়িয়ে গেলেন বাবর আজম

বছরটা দারুণ কাটছে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমের। ইনজুরিতে পড়ার আগে বাংলাদেশের লিটন কুমার দাসও ছিলেন উড়ন্ত ফর্মে। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে তিনিই ছিলেন এ বছরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সেই স্থানটি রোববার (২১ আগস্ট) নিজের দখলে নিলেন বাবর।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৯১ রান করে লিটনকে টপকেছেন পাকিস্তানি তারকা। তিন ফরম্যাটে এ বছর তার রান এক হাজার ৪০৬। এক হাজার ৩৯৬ রান নিয়ে বাবরের খুব কাছেই রয়েছেন লিটন। এ তালিকায় পরের স্থানগুলোতে আছেন জনি বেয়ারস্টা, রিশভ পন্ত, ভ্রিত্তিয়া আরভিন, ড্যারিল মিচেল, জো রুট ও সিকান্দার রাজা। তিন ফরম্যাটে বেয়ারস্টার ১২৯৫, পন্তের ১১০৩, ভ্রিত্তিয়া আরভিনের ১০৫২, ড্যারিল মিচেলের ১০৪১, জো রুটের ১০৩৯ ও সিকান্দার রাজার ১০১৬ রান রয়েছে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে বাবর ৯১ রানের ইনিংসটি খেলেন ১২৫ বলে। যেখানে ৭টি চার ও ২টি ছয়ের মার ছিল। ৯১ রানে আউট হওয়ায় তিনি ঢুকে গেলেন অনাঙ্খিত এক রেকর্ডে। পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে যৌথভাবে সবচেয়ে বেশি নার্ভাস নাইন্টিজে আউটের রেকর্ডে সৈয়দ আনোয়ারের পাশে বসেছেন তিনি। বাবর আজম ও আনেয়ার; ওয়ানডেতে দুজনেই ৪ বার করে নার্ভাস নাইন্টিজে আউট হয়েছেন। এ ছাড়া শোয়েব মালিক ও ইজাজ আহমেদ ৩ বার করে নাভার্স নাইন্টিজে আউট হন।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

বাবরের ৯১ রানের ইনিংস সত্ত্বেও পাকিস্তান অলআউট হয়েছে ২০৬ রানে। বাবর ছাড়া আর কেউই অর্ধশতকের কোটা পার হতে পারেননি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ রান করেছেন মোহাম্মদ নেওয়াজ। বাকিদের মধ্যে ফখর জামান ২৬ ও সালমান আগা ২৪ রান করেন। ওয়ানডে অভিষেক রাঙাতে পারেননি ওপেনার আবদুল্লাহ শফিক। ডাচদের হয়ে তিন উইকেট নেন বাস ডি লিট। দুই উইকেট পান কিংমা। একটি করে উইকেট নেন আরিয়ান দত্ত, শারিজ আহমেদ ও ভ্যান বিক।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২০৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ২০ রান করেছে তারা। ৩ রানে ম্যাক্স ওদাউদকে ফিরিয়ে দিয়েছেন নাসিম শাহ। ১০ রান নিয়ে ভিক্রমজিৎ সিং ও ৫ রান নিয়ে মুসা আহমেদ ক্রিজে রয়েছেন। জয়ের জন্য তাদের আরও করতে হবে ১৮৭ রান।