নালায় লোহার সিক দিয়ে কৌশলে বড় বড় মাছ ধরে নিল জেলে, মাছ ধরার এমন অভিনব পদ্ধতি তুমুল ভাইরাল..

মাছ একটি শীতল র’ক্ত,বি,শি,’ষ্ট মেরুদ’ণ্ডী প্রাণী যার শ্বা’স-প্রশ্বা’সের জন্য ফুলকা রয়েছে,চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দে’হে সচরাচর আঁইশ থাকে সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত এদের দে’হের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁ,শ, নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

কার্প জাতীয় মাছ চাষের সবচেয়ে বড় সুবিধাই হল খাদ্য খরচ কম লাগে। কার্প মাছ পুকুরের সকল স্তরের খাদ্য গ্রহণ করে থাকে। এই জাতীয় মাছকে কাঁ,চা, ঘাস কিংবা খড় দিলেও এরা খেয়ে থাকে। ফলে এই মাছের জন্য আলাদা কোন খাদ্য ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।
বিদেশী মাছ হিসেবে কমন কার্প (আমেরিকান রুই) এর বিভিন্ন জাত (স্কেল কার্প, লেদার কার্প, মিরর কার্প, হাঙ্গেরি কার্প) মৎস্য-প্রেমীদের কাছে আজ সুপরিচিত। সু,স্বা,দু, হওয়ায় এর জনপ্রিয়তাও কম নয়। তবে এর অ’সুবিধে হল- এরা দ্রুত পরিপক্বতা পায় (ছয় মাসের কম সময়েই ডিম ধারণ করে),

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

বাজার-যোগ্য আকার অর্জন করার আগেই মজুদ পুকুরে ডিম ছেড়ে ফেলার ফলে এর মজুদ ঘনত্ব বেড়ে যায় ফলে খাদ্য ও বাসস্থানের অভাব হয়। যার ফ,ল,শ্রু,তি,তে, সার্’বিকভাবে কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন না পেয়ে চাষিরা এ মাছ চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

অন্যদিকে এ মাছের দে’হের খাবার-যোগ্য অংশের তুলনায় ডিম্বাশয় বা শুক্রা’শয়ের অংশ তুলনামূলক বেশী (২০ শতাংশের অধিক) হওয়ায় মৎস্য ক্রেতাদের নিকট এর গ্রহণযোগ্যতা নিম্নমুখী ‘হতে চলেছে। এসব সমস্যা সমাধান-কল্পে অবশেষে মাছচাষে সংযোজিত হল ক,ম,ন কা,র্পে,র, নতুন জাত – আমুর কমন কার্প

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

আমুর কমন কার্প সং’ক্ষেপে আমুর কার্পের সুবিধা হল এর দ্রুত বৃ’দ্ধি হার,বিলম্বিত পরিপক্বতা প্রা’প্ত ি আর চর্বিহীন সরু উদর। এসব বৈশি’ষ্ট্যের সুবিধা বিবেচনা করে মৎস্যচাষি ও মৎস্য ক্রেতার নিকট এর গ্রহণযোগ্যতা কমন কার্পের

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

অন্যান্য জাতের চেয়ে বেশী হওয়ার প্র’ত্যাশা নিয়ে মাছটির ব্রুড হাঙ্গেরির মৎস্য চাষ গবেষণা ইনস্টিটিউট (Fish Culture Research Institute (FCRI), Hungary) থেকে সংগ্রহ করে এর উন্নয়ন করেন রুশ জাতীয় মৎস্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (Russian National Fisheries Research Institute) মৎস্য বিজ্ঞানীরা।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

পরবর্তীতে ভারতের কর্ণাটকের বেঙ্গালুরুর মৎস্য গবেষণা ও তথ্য কেন্দ্রের (Fisheries Research & Information Centre, Bangalore) মৎস্য বিজ্ঞানীরা ভারতে মাছটির উৎপাদনের সম্ভাব্যতা যাচাই ও বৈশি’ষ্ট্যের উন্নয়ন করেন। অতঃপর এবছর তাদের হাত ধরেই দক্ষিণ বঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়ায় ব্লক পর্যায়ে প্রথম বারের মত চাষ হচ্ছে এই মাছ। মৎস্য দ’প্ত র,

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্যোগে, হলদিয়া পঞ্চায়েত সমিতির সহযোগিতায় এটিএমএ (ATMA) প্রকল্প (সাল-২০১৭) এর আর্থিক সহায়তায় আমুর মাছ চাষের প্রদর্শনী ক্ষেত্র স্থাপন করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়া ব্লকে। প্রগতিশীল মাছ চাষির মাধ্যমে এর চাষের পরিধি বাড়াতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শ্রী ধ্রুবজ্যোতি মণ্ডল ,

নারায়ণ বর্মণ, সুদীপ ‘বিকাশ খাটুয়া ও মৃ’ন্ময় সামন্ত এই চারজন প্রগতিশীল মাছ চাষিদের ফিশারীতে বিনামূল্যে আমুর মাছ ছাড়া হয়। পুকুর প্রস্তুতিসহ চাষের প’দ্ধতিগত ধারণাও তাদের দেওয়া হয়। মৎস্য দ’প্ত রের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রেখে সার্থকভাবে প্রকল্প রূপায়ন করছে মাছ চাষিরা।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন