ব্রেকিং নিউজঃ ফুটবলে হেড দেওয়া নিষিদ্ধ নিয়ে বড় খবর

ফুটবলে হেড দেওয়া নিষিদ্ধ হতে চলেছে? অন্তত তেমনই ইঙ্গিত মিলেছে। প্রক্রিয়াটি সময় সাপেক্ষ হলেও ফুটবলের আইন যারা তৈরি করে, সেই ‘আইএফএবি’ ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় হয়েছে। খেলোয়াড়দের শারীরিক স্বাস্থ্যের চিন্তা করেই এমন ভাবনা।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

মূলত দুটি বিষয় সামনে আনা হচ্ছে ফুটবলে হেড দেওয়া নিষিদ্ধ করার ভাবনায়। প্রথমত, ব্যাপারটি খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্যগত। ম্যাচ এবং অনুশীলনে ক্রমাগত হেড দেওয়ার ফলে এক শ্রেণির ফুটবলারের মধ্যে স্বাস্থ্যের অবনতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফুটবলারদের মধ্যে বাড়ছে ‘ডিমেনশিয়া’ বা স্মৃতিভ্রংশের মতো রোগ। দ্বিতীয়ত, দুর্ঘটনার জন্য। হেড করতে যাওয়ার সময় প্রায়শই দুর্ঘটনা ঘটছে। পরবর্তী কালে খেলোয়াড়দের শারীরিক স্বাস্থ্যে সামগ্রিকভাবে এর প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

১২ বছরের নীচে ফুটবলাররা যাতে অনুশীলনে বা ম্যাচে হেড না করে, তার জন্য আইএফএবির অনুমতি আদায় করে নিয়েছে ইংল্যান্ডের ফুটবল সংস্থা ‘এফএ’। আপাতত বিষয়টি পরীক্ষামূলকভাবে দেখা হচ্ছে। পরীক্ষা সফল হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে অনূর্ধ্ব-১২ ফুটবলারদের হেড দেওয়া পুরোপুরি নিষিদ্ধ হয়ে যাবে!

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

হেড করা এবং ‘ক্রনিক ট্রমাটিক এনসেফালোপ্যাথি’ (সিটিই) আর ডিমেনশিয়ার মধ্যে কোনো সম্পর্ক আছে কি না, তা নিয়ে এফএ ইতিমধ্যেই গবেষণা শুরু করেছে। অতীত পরিসংখ্যান থেকে এটা স্পষ্ট যে, হেডিংয়ের সঙ্গে স্নায়ুরোগের সম্পর্ক পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ২০০২ সালে স্নায়ুর রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন ইংল্যান্ডের সাবেক ফুটবলার জেফ অ্যাশলে। মৃত্যুর পর জানা যায়, তিনি সিটিই-তে ভুগছিলেন।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী দলের মধ্যে অন্তত ছয় জনের ডিমেনশিয়া হয়। তাদের মধ্যে ববি চার্লটন এখনো জীবিত। ২০১৯ সালে একটি গবেষণায় দেখা যায়, গোলরক্ষক ছাড়া অন্য পজিশনের ফুটবলারদের স্নায়ুর রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সাধারণ মানুষের থেকে অন্তত সাড়ে তিন গুণ বেশি। দুই বছর পর, অর্থাৎ ২০২১ সালে আরও একটি গবেষণায় দেখা যায়, জীবনের মধ্যভাগে বা তারও আগে-পরে ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ডিফেন্ডারদের মধ্যে অনেক বেশি।