
২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে উদ্বোধনী টেস্ট খেলে বাংলাদেশ। এর পর ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে প্রায় দেড় যুগ অতিক্রম করেছে টাইগাররা। সদ্যই উঠেছে এ ফরম্যাটে নিজেদের ইতিহাসের র্যাংকিংয়ের অষ্টম স্থানে।
বর্তমানে বাংলাদেশ টেস্ট দলের অবস্থা খুবই বাজে। পরপর কয়েকটি সিরিজ থেকেই তেমন কিছুই করতে পারছে না টাইগাররা। এমনকি বাংলাদেশ টেস্ট দলের সাবেক অধিনায়ক মুমিনুল হক হচ্ছেন বাংলাদেশের সর্বচ্চো সেঞ্চুরি করা ক্রিকেটার। যদিও বাজে পারফর্ম্যান্সের কারনে সম্প্রতি দল থেকে বাদ দেয়া হয়েছে সাবেক এই অধিনায়ককে।
এবার নজর দেখেনিন এই সময়ে বাংলাদেশের সর্বচ্চো সেঞ্চুরি করা ১০ ক্রিকেটারের তালিকা-
এই তালিকায় সবার উপরে অবস্থান করছেন সম্প্রতি দল থেকে বাদ পড়া ক্রিকেটার মুমিনুল হক। তিনি এখন পর্যন্ত ৫৪ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। ১০০ ইনিংসে তার রান সংখ্যা ৩৫২৯। ৫৪টি ম্যাচ খেলে ১১ টি সেঞ্চুরি ও ১৫ টি হাফসেঞ্চুরি করেন তিনি।
তালিকায় ২য় স্থানে আছেন বাংলাদেশের ড্যাসিং ওপেনার তামিম ইকবাল। তিনি ৬৯ টেস্ট ম্যাচে ১৩১ ইনিংসে ১০টি সেঞ্চুরি ও ৩১টি হাফসেঞ্চুরিতে রান সংখ্যা ৫০৭৮ রান।
৩য় অবস্থানে আছেন মি.ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম। তার ক্যারিয়ারে ৮২ ম্যাচে ১৫১ ইনিংসে ৯টি সেঞ্চুরি ও ২৫ টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। এবং তার ঝুলিতে রয়েছে ৫২৩৫ রান।
৪ নাম্বারে রয়েছেন লিটল বয় মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০১ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত তার ক্যারিয়ারে ৬১ ম্যাচে ১১৯ ইনিংসে তিনি করেছেন ২৭৩৭ রান। তার ঝুলিতে রয়েছে ৬টি সেঞ্চুরি ও ৮টি হাফ সেঞ্চুরি।
৫ নাম্বারে আছেন সাইলেন্ট কিলার মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ৫০ ম্যাচে ৯৪ ইনিংসে ২৯১৪ রান করেছেন তিনি। তার ঝুলিতে রয়েছে ৫ সেঞ্চুরি ও ১৬ হাফসেঞ্চুরি।
সাকিব আল হাসান রয়েছে তালিকার ৬ নাম্বারে। তিনি ৬৩ ম্যাচে ১১৫ েইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি ও ২৯ টি হাফসেঞ্চুরিতে ৪২৩৫ রান।
লিটন দাস রয়েছেন তালিকার ৭ নাম্বারে। তিনি ৩৫ ম্যাচে র ৫৯ ইনিংসে ২০৯৩ রান। ৩ টি সেঞ্চুরি ও ১৪ হাফসেঞ্চুরি করেছেন তিনি।
৮ নাম্বারে আছেন ইমরুল কায়েস ২০০৮ থেকে ২০১৯ সালের টেস্ট ক্যারিয়ারে তিনি ৩ সেঞ্চুরি ও ৪ হাফসেঞ্চুরিতে ১৭৯৭ রান।
৯ নাম্বারে আছেন হাবিবুল বাশার। ৫০ ম্যাচে ৯৯ ইনিংসে ৩০২৬ রান। তিনি ৩ সেঞ্চুরি ও ২৪ হাফসেঞ্চুরি করেছেন।১০ নাম্বারে আছেন শান্ত। তিনি ২ সেঞ্চুরি ও ২ হাফসেঞ্চুরিতে করেছেন ৮৮৭১ রান।