
দল ঘোষণার পর ছুটি নেওয়ার দৃষ্টান্ত দ্বিতীয়বারের মত গড়লেন সাকিব। নিউজিল্যান্ড সফরের পর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের দলও ঘোষণা করা হয়েছিল সাকিবকে নিয়ে। তবে কিউই সিরিজের মত এবারও সাকিব খেলতে যেতে চাইছেন না।
মানসিক ও শারীরিক ধকলের কথা বিবেচনা করে সাকিবকে ছুটিও দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে দল গোছানোর কাজ শেষ হওয়ার পর সাকিবের এমন সরে দাঁড়ানো দলকে বিপদে ফেলে, মানছেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। তিনি বলেন, ‘অবশ্যই। এখানে একটা পরিকল্পনা সবসময় থাকে, সেই পরিকল্পনায় একটা সিরিজের দল দেওয়া হয়। সে না যাওয়াটা অবশ্যই ব্যাকফায়ার করে। না গেলে জোর করে তো খেলানো যাবে না।





সামনে যা আছে তা দিয়েই সেরাটা দিতে হবে।’ তবে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে টাইগাররা ভালো ক্রিকেট উপহার দিবে বলেই আশা প্রধান নির্বাচকের, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যারা গেছেও তারাও সামর্থ্যবান, ভালো ক্রিকেট খেলে। আশা করি ভালো একটা সিরিজ হবে।’ সাকিব টেস্টে অনীহা প্রকাশ করলেও তাকে তিন ফরম্যাটের চুক্তিতেই রাখা হয়েছে। তামিম ইকবালকে রাখা হয়নি টি-টোয়েন্টির চুক্তিতে, যিনি বছরের মাঝামাঝি সময়ে ফেরার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।





সাকিব তিন ফরম্যাটের চুক্তিতে জায়গা পেলে তামিম কেন নেই? এমন প্রশ্নের জবাবে নান্নু বলেন, ‘এখানে একটা সিস্টেম আছে- যে যে ফরম্যাটে অফ আছে এখন… তামিম যদি ঐ ফরম্যাটে দলে অন্তর্ভুক্ত হয় সেও বেতনের আওতায় চলে আসে। এখানে আক্ষেপের কিছু নেই। তামিম ৬ মাস পর টি-টোয়েন্টি দলে অন্তর্ভুক্ত হলে অবশ্যই বেতনভুক্তদের তালিকায় ঢুকে যাবে।’