
বুধবার সাকিবের ছুটির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবি’র ক্রিকেট অপারেশন্সের চেয়ারম্যান জালাল ইউনূস। প্রশ্নে বাণে তারও অসহায়ত্ব প্রকাশ ভিন্ন কিছু করার ছিল না। সাকিবের ছুটি চাওয়ার প্রশ্নে বোর্ডের কিছু করার ছিল না। সাকিব সিদ্ধান্ত দেওয়ার পরই ছুটি মঞ্জুর করা হয়েছে এসব মন্তব্য করেন তিনি। জালাল ইউনূস বলেন, ‘দুই দিন সময় দেওয়া হয়েছিল। দু’দিন হয়ে যাওয়ায় আমিই ফোন করেছিলাম। ও (সাকিব) বলল,





দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের পুরোটা খেলতে চাচ্ছে না। এখনও শারীরিক ও মানসিকভাবে খেলার জন্য ফিট না। খেলবে না জানিয়ে মেইল করেনি। পরে এসএমএস করে জানিয়েছে।’ বিসিবি পরিচালক জানান, মেন্টালি ফিট না বললে জোর করা যায় না। চাপিয়ে দেওয়া যায় না। পরে কোন সিরিজ খেলবে, কোনটা খেলবে না সেটা নিয়ে আলাপ হয়নি। সামনে বিশ্বকাপ আছে। গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ আছে।





তার সার্ভিস দলের দরকার। দক্ষিণ আফ্রিকা সফর প্রায় ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত। সেজন্য বোর্ড সভাপতি, সিইও এবং ক’জন পরিচালক মিলে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তাকে ছুটি দেওয়া হয়েছে।
সাকিবকে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে বিশ্রাম দেওয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য প্রযোজ্য। তিনি মানসিক অবসাদ কাটিয়ে উঠলে এবং দল পাওয়া সাপেক্ষে আইপিএল খেলতে পারবেন। খেলতে পারবেন মার্চে শুরু হতে যাওয়া ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল)। জালাল ইউনূস জানান, সাকিবকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে, তিনি কোনটা খেলবে, কোনটা খেলবে না, তা জানি না।