ম্যাচ জিতিয়ে নিজেকে নিয়ে অহংকার করে লিটন দাস যা বললেন!

a2 1

রশিদ খান, মুজিব উর রহমান, মোহাম্মদ নবী; সিরিজ শুরুর আগে আফগানিস্তানের স্পিন ত্রয়ী নিয়ে আলোচনা হয়েছে ঢের। এই তিন স্পিনার প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দিতে পারেন। ম্যাচ বের করে ফেলতে পারেন একা হাতে। তবে ৩ ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে নিষ্প্রভ তিনজনই। সিরিজের প্রথম ম্যাচে রশিদ, মুজিব, নবী মিলিয়ে ৩০ ওভারে নিয়েছেন মোটে ২ উইকেট। আজ শুক্রবার দ্বিতীয় ম্যাচে ২৪ ওভারে মোটে ১ উইকেট।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

এই স্পিন ত্রয়ীকে একেবারেই সুবিধা করতে দিচ্ছেন না স্বাগতিক ব্যাটসম্যানরা। আজ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে লিটন দাস খেলেন ১২৬ বলে ১৩৬ রানের চোখ ধাঁধানো একটি ইনিংস। যেখানে ১৬টি চারের সঙ্গে ছক্কা হাঁকান ২টি। কোন মন্ত্রবলে এমন বিশ্বমানের স্পিনারদের অবলীলায় খেলে দিচ্ছেন লিটন? জাবাবে টাইগার ওপেনার হাসতে আসতে জানালেন, এখন সিনিয়র হয়ে গেছেন তারা।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

লিটন বলছিলেন, ‘আমরা সিনিয়র হচ্ছি না? (হাসি) আমরাও তো ম্যাচ খেলে খেলে উন্নতি করছি। তো অবশ্যই যেকোনো একটা নতুন ব্যাটসম্যান যখন ক্যারিয়ার শুরু করে, এসব বোলিংয়ের বিপক্ষে খেলে তাদের জন্য কাজটা কঠিন। এখন তো আমরা যারা খেলছি আমরা সবাই (সিনিয়র)। আমি ৫ বছর খেলে ফেলেছি, আফিফরা ২-৩ বছর খেলেছে, তাদের তো একটা অভিজ্ঞতা হচ্ছে ক্রিকেটের। আমরা শুধু ম্যাচে কীভাবে কাকে সামলাবো সেই পরিকল্পনা সাজানোই মূল।’

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

পরিকল্পনার জানিয়ে বলেন, ‘দেখেন তাদের স্পিন কোয়ালিটি যদি দেখেন দু’জন বোলার খুব ভালো। মুজিব ও রশিদ। মুজিবকে আমরা ফুল বিপিএলেই খেলেছি। সেখান থেকে একটা ধারণা আছে। রশিদকেও আগে খেলার একটা অভিজ্ঞতা খেলেছি। ঐ অভিজ্ঞতা থেকেই আমাদের প্ল্যানিংটা সাজানো ছিল। যে কারণে সাকসেস পাওয়ার রেটটা ভালো। এসব বোলারকে পরিকল্পনা করেই খেলতে হয়। আমার মনে হয়, আমি ও মুশি ভাই খুব ভালো পরিকল্পনা করে ব্যাটিং করেছি।’

লিটন দাস একেবারেই মন্দ বলেননি, আসলেই দেশের ক্রিকেটে সিনিয়র হচ্ছেন তারা। ২০১৫ সালে অভিষেক লিটনের। এরই মধ্যে খেলেছেন প্রায় ৭ বছর। যেখানে ৩ ফরম্যাট মিলিয়ে ১২৪ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
সূত্রঃ Dhaka Post

You May Also Like