এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না তামিমের; কেমন করে এমন জয়

bd win f

ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তামিম ইকবাল যখন এলেন, তাঁর চোখমুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল সব। এই জয় যে বিশ্বাস করা কঠিন। বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়ক মুখেও বললেন সে কথা। তা বলবেন–ই বা না কেন!

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

১১.২ ওভারে বাংলাদেশ যখন ৪৫ রান তুলতে ৬ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল, তামিম–সাকিবদের ড্রেসিংরুমে একবার টিভি ক্যামেরা ধরা হলো। মৃত্যুপুরীর মতো মনে হচ্ছিল। প্রায় ৩৫ ওভার পর সেই একই ড্রেসিংরুমে স্বস্তির হাওয়া! অবিশ্বাস্য এক জয়ের সুবাস যে ততক্ষণে মিলেছে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের বাতাসে। শেষ পর্যন্ত ৪৮.৫ ওভারে এল দুর্দান্ত জয়—৭ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটে। অর্থাৎ, ১২তম ওভারে আফিফ হোসেন ও মেহেদী হাসান মিরাজ গিয়ে উইকেটে যে দাঁড়ালেন,

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

তারপর ধীরে ধীরে হারের কুয়াশা কাটিয়ে জয়ের সূর্যকিরণ চিকচিক করল দুজনের ব্যাটে। রান তাড়ায় সপ্তম উইকেটে রেকর্ড ১৭৪ রানের জুটি গড়ে স্মরণীয় এক জয় এনে দেন আফিফ–মিরাজ। এমন জয়ের পর স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবালের কথার আগল খুলে যাওয়ার কথা। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসে হলোও ঠিক তাই, ‘সত্যি বলতে, ৪৫ রান তুলতে ৬ উইকেট হারানোর পর ভাবিনি আমরা জিততে পারব।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

দুজনের অবিশ্বাস্য দুটি ইনিংসের কারণে খুব খুশি লাগছে। আফগানিস্তানের বোলিং আক্রমণ দারুণ, কিন্তু মেহেদী ও আফিফ খুব ভালো করেছে। আশা করি, এর মধ্য দিয়ে তারা আরও অনেক অবিশ্বাস্য সব ইনিংস খেলার শুরুটা করে দিল।’ ১ ছক্কা ও ১১ চারে ১১৫ বলে ৯৩ রানে অপরাজিত ছিলেন আফিফ। অন্য প্রান্তে ৯ চারে ১২০ বলে ৮১ রানে অপরাজিত মিরাজ।

jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn
jwppfOn

তাঁদের জুটির কাছে হারের পর আফগানিস্তান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি ঘুরের দাঁড়ানোর প্রত্যয় জানালেন, ‘আমরা শুরুটা ভালো করেছি। কিন্তু ওরা কোনো সুযোগ না দিয়ে খুব ভালো ব্যাট করেছে, যেটি অবিশ্বাস্য। আমরা ৩০ রানের মতো কম করেছি এবং ফজল ভালো শুরু এনে দিলেও ওদের ঘুরে দাঁড়ানোর প্রশংসা করতেই হবে। তবে (সিরিজ) কেবল শুরু হলো, এখনো দুই ম্যাচ আছে এবং আমরা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করব।’

সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ শুক্রবার চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে।

You May Also Like