
বাংলাদেশের হেড কোচ হিসেবে রাসেল ডোমিঙ্গোর অবস্থান বেশ নড়বড়ে। এটা ওপেন সিক্রেট। আগামী মাসে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরই হতে পারে তার বিদায়ী সিরিজ। টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর কোচিং প্যানেলে অনেক পরিবর্তন এসেছে।





জেমি সিডন্সকে ব্যাটিং কোচ হওয়ার পর ডোমিঙ্গোকে ছেঁটে ফেলার গুঞ্জন আরও জোরদার হয়েছে। হয়তো এই অস্ট্রেলিয়ানের কাছেই যেতে পারে হেড কোচের দায়িত্ব।
চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে বাংলাদেশ শিবিরে আছেন ডোমিঙ্গো, সিডন্স উভয়েই। কোচিং প্যানেলে চাপা উত্তেজনা। তবে দূরত্বের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন তামিম ইকবাল। ওয়ানডে অধিনায়কের মতে, সবাই মিলে একটি দল। ভালো, খারাপে সময়ে বাংলাদেশ একটি দল হিসেবেই থাকবে।





চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে বাংলাদেশ শিবিরে আছেন ডোমিঙ্গো, সিডন্স উভয়েই। কোচিং প্যানেলে চাপা উত্তেজনা। তবে দূরত্বের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন তামিম ইকবাল। ওয়ানডে অধিনায়কের মতে, সবাই মিলে একটি দল। ভালো, খারাপে সময়ে বাংলাদেশ একটি দল হিসেবেই থাকবে।





মঙ্গলবার ম্যাচ পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে তামিম বলেছেন, ‘আমরা একটা দল। রাসেল হেড কোচ হয়ে সেই দলের অংশ। জেমি ব্যাটিং কোচ হয়ে এই দলের অংশ। আমার মনে হয় না এটা আমরা আলাদাভাবে চিন্তা করছি বা দেখার দরকার আছে। যারা এই সেটআপে আছে, তারা মিলেই বাংলাদেশ দল।’
তিনি আরও বলেন, ‘ম্যানেজমেন্ট বলুন, খেলোয়াড় বলুন, আমরা সবাই এক। এভাবেই আমরা এগোতে চেষ্টা করব। দূরত্ব থাকলে ভালো কিছু হবে না। খেলোয়াড়- স্টাফ আমরা সবাই জানি আমরা একটি দল। ভালো খেলি খারাপ খেলি, একসাথেই থাকব আমরা।’





সিডন্সের কাছ থেকে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা উপকৃত হতে পারবে মনে করেন তামিম। বিশেষ করে তরুণদের কথাই উল্লেখ করেন তিনি। তবে সিরিজ চলাকালীন বড় প্রভাব ফেলার সুযোগ কম সিডন্সের।
ওয়ানডে অধিনায়ক বলেন, ‘জেমি (সিডন্স) বাংলাদেশে অনেক বড় প্রভাব রাখতে পারে। তার যে অভিজ্ঞতা আছে বা তার সাথে কাজ করার যে অভিজ্ঞতা আমাদের আছে আমরা সিরিজের মধ্যে আছি তাই এই সময়টা ওর জন্য একটু কঠিন। কমবেশি যতটুক পারছে চেষ্টা করছে। তবে আমি নিশ্চিত তরুণরা ওর কাছ থেকে অনেক উপকৃত হবে।’