
অনেক চেষ্টার পরও বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ডিআরএস প্রযুক্তি রাখতে পারেনি বিসিবি। বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে অনেককেই। তবে সাকিব আল হাসানের চাওয়া, ডিআরএস পেতে চেষ্টার ত্রুটি না থাকায় বাস্তবতাকেই যেন মেনে নেওয়া হয়।





ডিআরএস পেতে বিসিবি আইসিসিরও দ্বারস্থ হয়েছিল। পরিচালনা সংস্থার কর্মীর অভাবে এবার ডিআরএস পাওয়া যাচ্ছে না। সাকিব জানালেন, ‘যে প্রযুক্তিটা ব্যবহার হচ্ছে, সেটা খুব বেশি দিন আসেনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। যদি থাকত অবশ্যই খুব ভালো হত। না থাকাটা একটু হতাশার। কিন্তু আমার ধারণা বিসিবি তাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে।’বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজনের ভাষ্যে ফুটে উঠেছিল, ডিআরএস পেতে কতটা আপ্রাণ চেষ্টা করেছে বিসিবি।





নিজামউদ্দিন চৌধুরী বলেছিলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে আইসিসির সাথেও কথা বলেছি, কারণ আইসিসিরও একটা সোর্স আছে। আইসিসির বিভিন্ন ইভেন্টে যারা কাজ করেন তাদের সাথেও আমরা কথা বলেছি। হক আই আমাদের যা বলেছে- ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ম্যান পাওয়ার কাজ করছে। টেকনোলজি আছে, কিন্তু ম্যান পাওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। ওদের মোট কর্মীর অর্ধেক কাজ করছে। তার ডিস্ট্রিবিউশন নিয়ে খুব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে।’





সেদিকে ইঙ্গিত করে সাকিব আরও বলেন, ‘আপনারা যদি বিসিবির সিইওর সাক্ষাৎকারটা দেখে থাকেন, তারা আইসিসি পর্যন্ত চেষ্টা করেছে ডিআরএসটা আনার জন্য। যেহেতু সম্ভব হয়নি এটা নিয়ে কথা বলার আর কিছু নেই। আমার কাছে মনে হয় খুব ভালো এবং ফেয়ার একটা টুর্নামেন্ট হবে। যেখানে সেরা দলটাই জিতবে।’