দেশের প্রতিটি পেসারের আলাদা শক্তির জায়গা আছে। বিশ্ববিখ্যাত কাটার-স্লোয়ার জুটিতে মুস্তাফিজুর রহমান। তাসকিন আহমেদ তার গতিতে প্রতিপক্ষকে ঝড় তুলেন। একইভাবে, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের শক্তি হল নির্ভুলতা এবং ইয়র্কার।
এরই মধ্যে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে অ্যানালিস্ট শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরনের পাঠানো ভিডিও দেখে নিজেকে প্রস্তুত করছেন সাইফউদ্দিন। চলমান ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) এবারের আসরে মিডিয়াম পেসে দারুণভাবে সফল হয়েছেন ডোয়াইন ব্রাভো। তার ভিডিও অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে সাইফউদ্দিনকে।
দেশের প্রতিটি পেসারের আলাদা শক্তির জায়গা আছে। বিশ্ববিখ্যাত কাটার-স্লোয়ার জুটিতে মুস্তাফিজুর রহমান। তাসকিন আহমেদ তার গতিতে প্রতিপক্ষকে ঝড় তুলেন। একইভাবে, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের শক্তি হল নির্ভুলতা এবং ইয়র্কার।
এরই মধ্যে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে অ্যানালিস্ট শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরনের পাঠানো ভিডিও দেখে নিজেকে প্রস্তুত করছেন সাইফউদ্দিন। চলমান ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) এবারের আসরে মিডিয়াম পেসে দারুণভাবে সফল হয়েছেন ডোয়াইন ব্রাভো। তার ভিডিও অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে সাইফউদ্দিনকে।
এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমাদের কম্পিউটার অ্যানালিস্ট শ্রীনিবাসের সাথে কথা বলছি। ব্রাভো বা আরও যে মিডিয়াম পেসাররা আইপিএলে সফল হচ্ছে তাদের ভিডিও ক্লিপস দেখে কিছুটা চেষ্টা করছি। জানি না সফল হবো কি হবো না। কিন্তু আমি আমার ওয়ার্কআউট করছি- সেটা মাঠে হোক বা রুমে অবসর সময়ে ভিডিও দেখে হোক।’
সাইফউদ্দিন জানেন তিনি চাইলেই তাসকিন-মুস্তাফিজদের মতো হতে পারবেন না। তাই নিজের সামর্থ্যগুলো নিয়ে কাজ করেই সফল হওয়ার সংকল্প করছেন তিনি। যদিও এই বিশ্ব আসর নিয়ে নিজের পরিকল্পনার কথা এখনই খোলাসা করতে চান না তিনি।
সাইফউদ্দিন বলেন, ‘দেখুন, মুস্তাফিজের যেমন কাটার, তাসকিন ভাইর যেমন সুইং-পেস, আমার হয়ত ডিফারেন্ট ইয়র্কার… একেক পেসারের শক্তির জায়গা একেক রকম। আমি চাইলেই হয়ত ১৪০-১৩৮ গতিতে বল করতে পারব না। আমি আমার স্ট্রেন্থ অনুযায়ী কাজ করছি।’
এখন নিজের স্কিল নিয়েই বেশি কাজ করছেন সাইফউদ্দিন। তার মূল লক্ষ্য মানসিক ভাবে নিজেকে চাঙ্গা রাখার চেষ্টা করছেন তিনি। জাতীয় দলের খেলা নেই। তাই এক সপ্তাহ নিজের শহর ফেনীতে ছিলেন এই অলরাউন্ডার। সেখানেই নিজেকে ঝালিয়ে নিয়েছেন তিনি।
সাইফউদ্দিন বলেন, ‘স্কিল নিয়ে কাজ করার বিকল্প তো কিছুই নেই। মানসিকতা স্বচ্ছ রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নিজের স্কিলের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এক সপ্তাহের মত ফেনীতে ছিলাম। বোলিংয়ের পাশাপাশি সমানতালে ব্যাটিং অনুশীলনও করেছি। সুযোগ পেলে ভালো কিছু করার ব্যাপারে আশাবাদী।’
এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমাদের কম্পিউটার অ্যানালিস্ট শ্রীনিবাসের সাথে কথা বলছি। ব্রাভো বা আরও যে মিডিয়াম পেসাররা আইপিএলে সফল হচ্ছে তাদের ভিডিও ক্লিপস দেখে কিছুটা চেষ্টা করছি। জানি না সফল হবো কি হবো না। কিন্তু আমি আমার ওয়ার্কআউট করছি- সেটা মাঠে হোক বা রুমে অবসর সময়ে ভিডিও দেখে হোক।’
সাইফউদ্দিন জানেন তিনি চাইলেই তাসকিন-মুস্তাফিজদের মতো হতে পারবেন না। তাই নিজের সামর্থ্যগুলো নিয়ে কাজ করেই সফল হওয়ার সংকল্প করছেন তিনি। যদিও এই বিশ্ব আসর নিয়ে নিজের পরিকল্পনার কথা এখনই খোলাসা করতে চান না তিনি।
সাইফউদ্দিন বলেন, ‘দেখুন, মুস্তাফিজের যেমন কাটার, তাসকিন ভাইর যেমন সুইং-পেস, আমার হয়ত ডিফারেন্ট ইয়র্কার… একেক পেসারের শক্তির জায়গা একেক রকম। আমি চাইলেই হয়ত ১৪০-১৩৮ গতিতে বল করতে পারব না। আমি আমার স্ট্রেন্থ অনুযায়ী কাজ করছি।’
এখন নিজের স্কিল নিয়েই বেশি কাজ করছেন সাইফউদ্দিন। তার মূল লক্ষ্য মানসিক ভাবে নিজেকে চাঙ্গা রাখার চেষ্টা করছেন তিনি। জাতীয় দলের খেলা নেই। তাই এক সপ্তাহ নিজের শহর ফেনীতে ছিলেন এই অলরাউন্ডার। সেখানেই নিজেকে ঝালিয়ে নিয়েছেন তিনি।
সাইফউদ্দিন বলেন, ‘স্কিল নিয়ে কাজ করার বিকল্প তো কিছুই নেই। মানসিকতা স্বচ্ছ রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নিজের স্কিলের ওপর আত্মবিশ্বাস রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এক সপ্তাহের মত ফেনীতে ছিলাম। বোলিংয়ের পাশাপাশি সমানতালে ব্যাটিং অনুশীলনও করেছি। সুযোগ পেলে ভালো কিছু করার ব্যাপারে আশাবাদী।’