অনেক চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত নিজেদের দেশে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে পারছে না ভারত। ভারতের পরিবর্তে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে ওমান এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে।





তবে ভেন্যু বদলে গেলেও আয়োজনের স্বত্ব বদলায়নি! আমিরাতের মাঠে আয়োজিত বিশ্বকাপের আয়োজক ভারতই থাকছে।তবে এতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা হয়েছে পাকিস্তানের। দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্থানে আন্তর্জাতিক ম্যাচ বন্ধ থাকার কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে নিজেদের হোম ভেন্যু হিসেবে খেলে আসছিল পাকিস্তান।





আমিরাতের মাঠগুলোতে খেলেই বিশ্ব ক্রিকেটে দাপট দেখাচ্ছে পাকিস্তান।যার কারণে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে নিজেদের হোম ভেন্যু হিসেবে উল্লেখ করেছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। আইসিসির এক সাক্ষাৎকারে বাবর আজম বলেন,





“আইসিসির ছেলেদের ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটা পাকিস্তানের জন্য ঘরের মাটির কোনো টুর্নামেন্টের মতোই, কারণ সংযুক্ত আরব আমিরাত এক দশকের বেশি সময় আমাদের মাঠ ছিল”।“সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাঠগুলোতে খেলে শুধুই যে আমাদের দারুণ কিছু প্রতিভা উঠেছে,
আমাদের দলটা গড়ে উঠেছে, তা-ই নয়, আইসিসির টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠার ক্ষেত্রে এই কন্ডিশনেই আমরা নিজেদের সেরা খেলাটা খেলেছি’।ঘরের মাঠে নিজেদের সুবিধা কে কাজে লাগিয়ে বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে চান পাকিস্তানের অধিনায়ক।





সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, “ব্যক্তিগত দিক থেকে বললে আইসিসির কোনো বড় টুর্নামেন্টে এই প্রথম পাকিস্তানের অধিনায়ক হিসেবে যাচ্ছি। (পাকিস্তানের জার্সিতে) ২০১৭ সালে আমি সাফল্যের স্বাদ পেয়েছি, ২০১৯ বিশ্বকাপে পেয়েছি হতাশা”।





“সেবার পয়েন্টের ভগ্নাংশের ব্যবধানে আমরা সেমিফাইনালে উঠতে পারিনি, যদিও শেষ পর্যন্ত ফাইনালে ওঠা দুই দলকেই লিগ পর্বে হারিয়েছি। নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে দলকে অনুপ্রাণিত করে যাওয়ার চেষ্টাটা আমার সব সময়ই থাকবে,
=
চেষ্টা থাকবে যাতে আমরা এশিয়াতে আইসিসির কোনো বড় টুর্নামেন্ট জেতা পাকিস্তানের প্রথম দল হতে পারি